প্রতিনিধি: মোঃ গিয়াস উদ্দিন-আজ ২২/০২/২০২৪ খ্রি. তারিখে তিতাস গ্যাস জোনাল অফিস ফতুল্লার আওতাধীন গনি হাজি রোড, শিয়ারচর এলাকায় নির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হয়।উক্ত অভিযানে আনুমানিক ৫০০ ফুট ৩/৪” পাইপ জব্দ করে কিলিং করা হয় যার দরুন প্রায় ২৫ টি বাড়ির গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এই অভিযান পরিচালনায় উপস্থিত ছিলেন তিতাস গ্যাস ফতুল্লা জোনের উপ-ব্যবস্থাপক মো: শফিকুল ইসলাম এবং অন্যান্য কর্মকর্তা ও কর্মচারী বৃন্দ।
এখানে কাওসার নামের এক ব্যাক্তির উদ্দ্যেগে কথিত বাবুল গ্যাস কন্টাকটর এর প্ররোরচনায় উল্লেখিত অবৈধ গ্যাস লাইন এর পাইপ টেনে বালু মাটির চাপা দিয়ে রাখে প্রায় ২০/২৫ দিন আগে।
উল্লিখিত কাওসার মিয়া উইজডম স্পিনিং ফ্যক্টরীতে কাজ করেন।যাহার মালিক এম পি এ কে এম সেলিম ওসমান। কাওসার মিয়া এম পির নাম ব্যবহার করে আবার মেম্বার এর নাম ব্যবহার করে, তিনি বলেন মেম্বার কে জানিয়ে নাকি এমন দুঃস্বাহসিকতার কাজ করেন। তিনি বাবুল কন্টাকটর কে এই অবৈধ গ্যাস লাইন দিবার জন্য কন্টাক দেয়।সেই সুবাদে আনুমানিক ২০/২৫ দিন আগে রাত ১২ টার দিকে গ্যাসের পাইপ এর কাজ করেন। বাবুল কক্টাকটর লাল খাঁ,সেহাচর,তক্কার মাঠ,দাপা,ইদ্রাকপুর,হাজী বাড়ীর মোড় এলাকায় প্রায় কয়েক হাজার অবৈধ গ্যাস লাইন সংযোগ দিয়েছে বলে বিক্ষুদ্ধ এলাকা বাসী জানায়। আজ গ্যাস লাইন উচ্ছেদ অভিযানের সময় তাকে ফোন দিলে ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। এভাবে অবৈধ সংযোগ দিয়ে বাবুল কোটি কোটি অবৈধ টাকা ইনকাম করছেন।
গ্যাস কর্মকর্তা গনের কাছে বাবুল কন্টাকটর কথা জানতে চাইলে তারা বলেন বাবুল নামের কোন কন্টাকটর কে তারা চিনে না। বর্তমানে সরকারী ঘোষনা মতে কোন গ্যাস সংযোগ দেয়ার বৈধতা নাই। গ্যাস অফিস কর্মকর্তা গন, বাবুল কে ধরিয়ে দিতে বলেন জনগনকে।
উল্লেখিত লাইন বিচ্ছিন্ন করতে গিয়ে আরো অবৈধ সংযোগ এর সন্ধান পাওয়া যায় যাহার সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়া হয়। তবে তখন কোন বাড়ীওয়ালাকে স্থানে পাওয়া যায়নি। ভিতরে লোক রেখে বাড়ী তালা দিয়ে চলে যায়।৷৷ এই অবৈধ গ্যাস ব্যবহারকারীগণ এবং এর সাথে সম্পৃক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে পরবর্তীতে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে তিতাসের কর্মকর্তা জানান।
তিতাসের এই অভিযান নিয়মিত চলবে বলে ফতুল্লা জোনের উপ-ব্যবস্থাপক জানান। অভিযান পরিচালনা সংশ্লিষ্ট সকলকে তিনি আন্তরিক ধন্যবাদ দেন।